রংপুর প্রতিনিধি মনির শাহ্
স্বামী জীবিত থাকার পর ও পাচ্ছে বিধবা ভাতা
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় যে, বদরগন্জ উপজেলার ৮নং রামনাথপুর ইউনিয়নের মুকছেদপুর বানুয়া পাড়ায় স্বামী জীবিত থাকার পরও বিধবা ভাতা পাচ্ছে অনেক মহিলা। বানুয়া পাড়ার স্থায়ী বাসিন্দা মশিয়ার রহমান পিতা-মৃত -হাজী আব্দুর রউফ এর ছেলে বলেন আমি দুই জন মহিলার স্বামী জীবিত থাকার পরও ভাতা করে দেই।আর অনেক মহিলার স্বামী জীবিত থাকার পরও ভাতা করে দেয় সাবেক ইউপি সদস্য মোস্তফা। সাবেক ইউপি সদস্য মোস্তফা বলেন মশিয়ার ও সাবেক মহিলা সদস্যা তাঁহারা দু'জনে এই বিধবা ভাতা ব্যবস্থা করে দেয়। মহিলা বিধবা ভাতা ভুগী মেনোকা স্বামী তাজেদুল বলেন মুকছেদপুর এলাকা ও বানুয়া পাড়া সহ ৪৬ জন মহিলার স্বামী জীবিত থাকার পরও বিধবা ভাতা হয়েছে। একই এলাকার খুশি মনি স্বামী জাহিদুল সহ অনেকে এই বিধবা ভাতা পাচ্ছে। মশিয়ার একই এলাকার তাজেদুল হকের ছেলের প্রতিবন্ধী ভাতা করে দেওয়ার কথা বলে তার স্ত্রীর কাছ থেকে ১০০০ ( এক হাজার) টাকা নেয়। তবুও ভাতা তো দূরের কথা এখনো হয়নি প্রতিবন্ধী কার্ড।
বদরগন্জ উপজেলা রামনাথপুর ইউনিয়নের সমাজ কর্মী -আকরাম আলীর কাছে স্বামী জীবিত থাকার পরও বিধবা ভাতা পাচ্ছে এবিষয়ে জানিতে চাইলে তিনি বলেন ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারি বরাদ্দ পাওয়ায় জন প্রতিনিধিরা
আমার কাছে বিধবা ভাতার জন্য কাগজ পএ নিয়ে আসে আমি ব্যস্ত থাকার কারনে যাচাই ও বাছাই করার সুযোগ পাইনি তাই এই বিধবা গুলো হয়ে গেছে।
0 Comments